1. admin@vromontv.com : vromonadmin :
ভ্রমন টিভি। ভ্রমন,ভিসা,ইমিগ্রেশন নিয়ে দেশের প্রথম অনলাইন টিভি।
সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ১১:৫৮ পূর্বাহ্ন
ভ্রমন সংক্রান্ত সর্বশেষ খবর
ডিবির হাওর। Dibir Haor ‍Sylhet। অসাধারন এক দর্শনীয় স্থান। শিলং (Shilong) মেঘালয় (Meghalaya) ভ্রমন গাইড। শিলং এর সকল দর্শনীয় স্থান। সিঙ্গাপুর গিয়ে কি কি দেখবেন এবং বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর এর ভিসা কিভাবে করবেন। (Singapore Visa From Bangladesh) বাংলাদেশ থেকে সুইডেন ভিসা (Sweden Visa From Bangladesh) কিভাবে করবেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা (USA Tourist Visa From Bangladesh) কিভাবে করবেন। জার্মানি ভ্রমন ভিসা করতে চান? জেনে নিন (Germany Tourist Visa) প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস জেনে নিন ইউরোপের শক্তিশালী দেশ জার্মানি (Germany Documentary) সর্ম্পকে। নভোএয়ার এ কক্সবাজার এর টিকেট কিনলে দুই রাত হোটেল ফ্রি। (NovoAir Ticket Offer) অ্যান্টার্কটিকা জয়ের বিস্ময়কর গল্প! এন্টার্কটিকা মহাদেশ ভ্রমন গল্প শুনুন বাঙালি দম্পতির কাছ থেকে। Antarctica Travel বিমানে করে ঘুরে আসতে পারবেন অ্যান্টার্কটিকা (এন্টার্কটিকা) মহাদেশ থেকে। Antarctica Travel







মেলবোর্ন Melbourne ভ্রমনে কি কি দেখবেন? Melbourne Travel Tips

Travel News
  • Update Time : সোমবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০২২
  • ১১৫৭ Time View
melbourne travel tips, মেলবোর্ন ভ্রমন;
melbourne travel tips, মেলবোর্ন ভ্রমন;







মেলবোর্ন Melbourne অস্ট্রেলিয়ার Australia দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত ভিক্টোরিয়া Victoriaঅঙ্গরাজ্যের রাজধানী । ইয়ারা নদীর উপকূলে অবস্থিত মেলবোর্ন Melbourne অস্ট্রেলিয়ার Australia একটি উল্লেখযোগ্য পর্যটন কেন্দ্র। জনসংখ্যার দিক দিয়ে দ্বিতীয় যা কিনা সিডনির পরেই এর অবস্থান।

মেলবোর্নকে Melbourne  বলা হয় বহুসাংস্কৃতিকের শহর।  ২০১১ সাল থেকে বিশ্বের সবচেয়ে বসবাস উপযোগী শহরের তালিকায় রয়েছে মেলবোর্নকে Melbourne  । এমনকি ২০০২ সাল থেকে বিশ্বের তিনটি বসবাসযোগ্য শহর হিসেবেও এর অবস্থান। বিশ্বের বৃহত্তম ট্রাম (ছোট ছোট রেলগাড়ীজাতীয় গাড়ী ) সিস্টেম রয়েছে মেলবোর্ননে Melbourne। এমনকি ব্ল্যাক বক্স (প্লেনের জন্য) মেলবোর্নে  Melbourne উদ্ভাবিত হয়েছিল।

মেলবোর্নের  Melbourne  পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে যাদুঘর, চিত্রকলা, রেঁস্তোরার খাবার, কেনা-কাটাসহ বড় ধরনের ক্রীড়া আয়োজন স্থলও ইত্যাদি এছাড়াও মেলবোর্নের  Melbourne  শিক্ষাব্যবস্থা, বিনোদন, স্বাস্থ্যচর্চা, গবেষণা ও ফ্যাশন ইভেন্ট পর্যটক এবং স্থানীয়দের কাছে একইভাবে জনপ্রিয়।

মেলবোর্নের দর্শনীয় স্থা

মেলবোর্ন সিটি সার্কেল ট্রাম : মেলবোর্ন  শহর কম খরচে প্রায় পুরোটা ঘুরে দেখবার এক অনন্য উপায় হলো এর সিটি সার্কেল ট্রামে চড়া। এটি যেমন এক অনন্য অভিজ্ঞতার সুযোগ করে দেয় তেমনি প্রফেশনাল গাইডের বর্ণনার সাথে বিনা খরচে শহরের অনেক জায়গা দেখা যায়। এইসব ট্রাম থেকে সুবিধামতো এর যেকোন স্টপে ওঠানামা করা যায় ফলে নিজস্ব ঘুরবার প্ল্যানে কোন বাঁধা পরেনা।

ক্লকওয়াজ ট্রাম স্টপের নাম- ফ্লিন্ডারস স্ট্রিট > হারবার এসপ্ল্যানেড > ডকল্যান্ডস ড্রাইভ > লাট্রবে স্ট্রিট > ভিক্টোরিয়া স্ট্রিট > নিকলসন স্ট্রিট > স্প্রিং স্ট্রিট > ফ্লিন্ডারস স্ট্রিট।

ফ্লিন্ডারস স্ট্রিট স্টেশন : মেলবোর্নের দক্ষিণে অবস্থিত ফ্লিন্ডার স্ট্রিট স্টেশনটি (Flinders Street Railway Station) শহরটির প্রাচীন ও জনপ্রিয় ল্যান্ডমার্ক গুলোর একটি। মেলবোর্নের মানুষের মুখে হরহামেশা একে অন্যকে বলতে শোনা যায় ‘তোমার সাথে ঘড়ির নিচে দেখা করবো’। এই কথাটি ফ্লিন্ডার স্টেশনের দালানে লাগানো ঘড়ির সারিকে নির্দেশ করে বলা হয়ে থাকে। ট্রেনে যাতায়াত এর উদ্দেশ্য বাদেও শুধুমাত্র স্টেশনটি দেখতে এখানে প্রচুর লোক সমাগম হয়।

পেঙ্গুইন প্যারাড : অস্ট্রেলিয়ার ওয়াইল্ড লাইফের এক অনন্য নিদর্শন হলো পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট প্রজাতির পেঙ্গুইন। প্রতিদিন সূর্য ডুববার সময় সাগর থেকে হাজার হাজার এই ছোট পেঙ্গুইনের মিছিল (Penguin Parade) উঠে আসে বালিতে নিজের ঢিবিতে ফিরবার জন্য আর তাই দেখতে মানুষ পরিবার নিয়ে ভীড় করে মেলবোর্নের সাগর পাড়ে ফিলিপ আইল্যান্ডে।

গ্রেট ওশন রোডের ১২ টি পাথরের স্তম্ভ : পোর্ট ক্যাম্পবেল ন্যাশনাল পার্কের প্রধান আকর্ষণ হলো ১২ টি দৈত্যাকার পাথরের স্তম্ভ যা দক্ষিণের সাগরের উপর যেন কোন যাদুবলে দাঁড়িয়ে আছে। এগুলোকে বলা হয় টুয়েলভ এপস্টেলস (The Twelve Apostles)। প্রায় ১০-১২ মিলিয়ন বছর আগে থেকে লাইমস্টোন এর এই পাথরের পাহাড় দক্ষিণের সমুদ্রের ঢেউ ও প্রবল বাতাসে ক্ষয়ে বর্তমানে এই ৪৫ মিটার উঁচু স্তম্ভে পরিণত হয়েছে। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময় এই পাথরের স্তম্ভে রঙ বদলানোর খেলা দেখা যায়।

পাফিং বিলি : পাফিং বিলি (Puffing Billy) অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে পুরনো এবং সংরক্ষিত বাষ্পচালিত ট্রেন। এই ট্রেনটি বর্তমানে পর্যটনের কাজে ব্যবহৃত হয় যা বেল্গ্রেভ এর জংগল থেকে গেম্ব্রুক পর্যন্ত ২৫ কিমি রাস্তা ঘুরিয়ে দেখায়। এই ট্রেনটিতে ফার্স্টক্লাস এর সাথে সাথে এলিগেন্ট ডাইনিং ও নাইট ট্রাভেলের ব্যবস্থাও রয়েছে। মেলবোর্ন থেকে বেল্গ্রেভ পর্যন্ত ট্রেনে গিয়ে সেখানকার স্টেশনে নেমে নীল রঙের লাইন ধরে গেলেই পাফিং বিলির দেখা পাওয়া যাবে।

হিলসভিল স্যাঙ্কচুয়ারি : ইয়ারা রেঞ্জের পাদদেশে অস্ট্রেলিয়ার বন্যপ্রাণীদের প্রায় ২০০ টি প্রজাতি ও নানারকম গাছ গাছড়া নিয়ে এই স্যাংকচুয়ারিটি (Healesville Sanctuary) গড়ে উঠেছে। এমু, কোয়ালা, প্লাটিপ্লাস, তাস্মানিয়ান ডেভিল সহ অনেককিছু এখানে রোজ দেখা যায় এবং প্রতিদিন বেলা ১২ টা এবং আড়াইটায় শিকারি পাখি নিয়ে একটি শো পর্যটকদের জন্য দেখানো হয়।

ইউরেকা স্কাই ডেক ৮৮ : দক্ষিণে সবচেয়ে উঁচু এই জায়গাটি থেকে মেলবোর্ন শহরের প্রায় অনেকাংশ খালি চোখে দেখা যায়। স্কাই ডেকটি ৩০০ মিটার উঁচু থেকে একটি আপাদ মস্তক কাঁচে ঘেরা ঘর থেকে আপনাকে শহরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ল্যান্ডমার্কগুলো দেখবার সুযোগ করে দিবে।

ইয়ারা ভ্যালি : ইয়ারা ভ্যালি (Yarra Valley) মেলবোর্নের সবচেয়ে সুন্দর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নিয়ে বসে আছে পর্যটকদের পদধূলির আশায়। এখানে আছে ওয়াইন তৈরির কারখানা, আঙুরের ক্ষেত, গ্রাম, বুটিক জিনিসের দোকান, ফসলের মাঠ। ভ্যালির মানুষজনের সহজ সরল জীবন দেখবার ও নিখাদ আতিথেয়তা পাবার সুযোগ মেলবোর্ন ঘুরতে আসলে কেউ হারাতে চায় না আর তাই ইয়ারা ভ্যালির অমলিন সৌন্দর্য উপভোগ করতে এখানে সকলে ছুটে যায় পৃথিবীর নানাকোণ থেকে।

এছাড়া মেলবোর্নে হারভার টাউন, রঙিন গ্রাফিত্তির জন্য নানা লেনওয়ে, রাস্তার পাশের ডেকোড়েটিভ ক্যাফে, প্রাচীন শহর সোভেরেইন হিল, পেনিন্সুলা হট স্প্রিং ইত্যাদি জায়গাগুলো পর্যটকদের কাছে সমান জনপ্রিয়।

মেলবোর্নে Melbourne ভ্রমণের সময়

মেলবোর্নে  Melbourne  ভ্রমনের সবচেয়ে উপযুক্ত সময় হল সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর মেলবোর্নের  Melbourne  এই সময়টা থাকে বসন্তকাল এবং মার্চ থেকে মে মাস অর্থাৎ যখন মেলবোর্নের  Melbourne  হেমন্ত আসে, এই সময়গুলো ঘুরবার জন্য সবচেয়ে উপযোগী। এই দুই সময়ে শহরটি পায়ে হেঁটে কিংবা সাইকেল ঘুরবার জন্য বা পার্কে বসে বারবিকিউ করবার জন্য সহনীয় তাপমাত্রায় থাকে।

মেলবোর্নে Melbourne কিভাবে যাবেন

মেলবোর্নে  Melbourne  যেতে হবে বিমানযোগে। বাংলাদেশ থেকে সরাসরি মেলবোর্নের  Melbourne  যাওয়া যায়, এছাড়া অন্য কোন উপায় নেই। পাসপোর্টের মেয়াদ ও অন্যান্য কাগজপত্র সঠিক ও যথাযথ থাকলে দ্রুত অস্ট্রেলিয়ান Australia দূতাবাস থেকে আবেদন সাপেক্ষে ই-ভিসা পাওয়া সম্ভব।

মেলবোর্নে  Melbourne  ভ্রমণের জন্য অস্ট্রেলিয়ার Australia টুরিস্ট ভিসা আবশ্যক। এক্ষেত্রে টুরিস্ট ভিসা আবেদনের জন্য লাগবে কমপক্ষে ৬ মাসের মেয়াদ থাকা পাসপোর্ট। সাথে পুরাতন যত পাসপোর্ট আছে এবং পূর্বে কোথাও ভিসা আবেদন বাতিল হলে সেই দেশের কর্তৃপক্ষের ইস্যু করা চিঠি। অস্ট্রেলিয়ান Australia ভিসার ফিল আপ এবং ভিসা আবেদনকারীর স্বাক্ষর করা ফর্ম।এছাড়া লাগবে বর্ডার ছাড়া, সাদা ব্যকগ্রাউন্ডে তোলা ৩৫mm X ৪৫mm সাইজের দুটি পাসপোর্ট সাইজ সদ্য তোলা ছবি। এয়ারলাইন ও হোটেল রিসারভেশন, অস্ট্রেলিয়ায় Australia কেউ থাকলে তার কাছ থেকে পাওয়া ইনভিটেশন লেটার, এনওসি লেটার, গত ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট ও স্যালারি স্লিপ এবং পেশাগত জায়গার সমস্ত প্রকার প্রমান ভিসার সাথে জমা দিতে হয়।

এ সমস্ত কাগজপত্রের সাথে ভিসা অফিসারকে উদ্দেশ্য করে একটি কভার লেটার দিতে হয় যাতে আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য, ব্যায়ভার, দেশে ফেরত আসবার নিশ্চয়তা, থাকবার ব্যবস্থা ইত্যাদি বর্ণনা করে ভিসার আবেদন করতে হয়। সমস্ত কাগজপত্র ঠিক থাকলে এবং কোন প্রকার তথ্য গোপন না করলে দ্রুত ভিসা পাওয়া সম্ভব। এখানে টুরিস্ট ভিসা ফি ৯০৪০ টাকা তবে সাথে প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি ক্লায়েন্ট অনুযায়ী বায়োম্যাট্রিক কালেকশন এর জন্য সাথে আরও প্রায় ৩০০০ টাকা অতিরিক্ত প্রয়োজন হয়।

মেলবোর্নে Melbourne কোথায় থাকবেন

মেলবোর্নে Melbourne থাকার জন্য সবচেয়ে ভালো সিবিডি । এখানকার হোটেলগুলো একটু খরচ সাপেক্ষ যদিও কিন্তু সিবিডি থেকে বুরক স্ট্রিট, কুইন ভিক্টোরিয়া মার্কেট, ইউরেকা স্কাইডক, রয়াল বোটানিক গার্ডেন হেঁটে ঘোরা সম্ভব। সিবিডি থেকে ২ কিমি দূরে ডকল্যান্ড নামে জায়গাটি টুরিস্টদের থাকার জন্য আকর্ষণীয়। এই জায়গাটি ইতিহাদ স্টেডিয়াম ও ফেডারেশন স্কয়ারের কাছে অবস্থিত। শহরের কোলাহল এখানে অনেকটা কম এবং বিশ্রাম নেবার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ। বাজেট হোস্টেল, মিডবাজেট হোটেল, লাক্সারি হোটেল সব রকমের আবাসন এর ব্যবস্থা এখানের য়েছে। মেলবোর্নের ভিতরে আরেকটি মহল্লা হলো প্রাহরান। যারা নাইট লাইফ পছন্দ করেন এই জায়গাটি তাদের জন্য নানা বাজেটের হোটেল এবং হোস্টেল নিয়ে বসে আছে।

যারা হোটেলে না থেকে শহর থেকে একটু দূরে মহল্লা গুলোতে থাকতে চান তারা গামট্রি এবং এয়ার বি আন বি নামক ওয়েবসাইটে খোঁজ নিয়ে দেখতে পারেন। এছাড়া নিজের বাজেট অনুযায়ী হোটেল খুঁজবার জন্য বুকিং ডট কম, ট্রিপ এডভাইসর, মাইট্রিপ ডট কম ইত্যাদি ওয়েবসাইটের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।

মেলবোর্নে Melbourne কি খাবেন

মেলবোর্নে Melbourne বিখ্যাত তার অফুরন্ত ও বিচিত্র খাবার দাবার এবং রাস্তার ধারে রঙিন ক্যাফের জন্য। মোটামোটি মানের একটা মিল খাবার জন্য এখানে প্রতি বেলায় একেক জনের ২৫ ডলারের মতো লাগে। মেলবোর্নে Melbourne রাস্তার ধারের ক্যাফে গুলো টুরিস্টদের কাছে তুমুল জনপ্রিয় কফি আর্টের জন্য। অন্যান্য শহরের মতো এখানেও ইন্টারন্যাশনাল ফুড চেইনশপ যেমন ম্যাকডনাল্ডস, কেএফসি, ডমিনোস রয়েছে। এ সমস্ত দোকানে খাবার তুলনামূলক সস্তা। লাইগন স্ট্রিট মেলবোর্নে Melbourne একটি রাস্তা যা বিভিন্ন দেশের খাবার বিশেষত ইটালিয়ান খাবারের জন্য প্রসিদ্ধ। এছাড়া ফিট জ্রয়, চায়নাটাউন, কুইন ভিক্টোরিয়া নাইট মার্কেট ইত্যাদি জায়গা গুলোতে বিচিত্র রকমের স্ট্রিটফুড চাখবার জন্য রোজ হাজার হাজার লোকের সমাগম হয়।

মেলবোর্নে Melbourne কেনাকাটা

মেলবোর্নে Melbourne শহরে বড়-ছোট সব ধরনের শপিং এর জায়গা রয়েছে যা পর্যটকদের বেড়াবার তালিকাতে নতুন মাত্রা যোগ করে। কারণ এখানকার শপিং সেন্টার বা রাস্তার পাশের মনোহর জিনিসের দোকানগুলো দেখতে ভীষণ সুন্দর। শপিং করার জন্য মেলবোর্ন মূল শহর থেকে ৩০ মিনিট দূরত্বে অবস্থিত চ্যাডস্টোন শপিং সেন্টার সকলের জন্য খুব সুন্দর জায়গা। এখানে বড় বড় ব্র্যান্ডের দোকান থেকে স্টেপল শপ, হাই টেক শপ সবকিছু রয়েছে। নতুন শপিং মলের মধ্যে স্ট্রাকচার আর ফুড কোর্টের জন্য মেলবোর্নে Melbourne এম্পোরিয়াম বিখ্যাত। খোলামেলা জায়গায় ঘুরে ঘুরে কেনাকাটা করতে চাইলে বুরক স্ট্রিটমল, চ্যাপেল স্ট্রিট এবং কলিন্স স্ট্রিট আপনার জন্য উপযুক্ত জায়গা। মেলবোর্নে Melbourne সেন্ট্রাল শপিং মল অন্যতম সুন্দর শপিং সেন্টারগুলোর একটি যেখানে মানুষজন কেনাকাটার পাশাপাশি বিল্ডিং স্ট্রাকচার দেখতে ছুটে যায় প্রিয়জনকে সাথে নিয়ে। বৃহস্পতিবার বাদে প্রায় সব শপিং সেন্টারই বিকাল ৫টার মধ্যে বন্ধ হয়ে যায় তাই কেনাকাটা করতে হলে সকাল বেলা সবচেয়ে উপযুক্ত সময়।

অন্যান্য কিছু পরামর্শ

  • মেলবোর্নে প্রতি মাসেই কোন না কোন উৎসব লেগে থাকে। আপনি যখনই ভ্রমণ করুন না কেন, যাবার আগে সেই উৎসব গুলোর স্থান দেখে গেলে ভ্রমণের তালিকায় নতুন কিছু দেখবার ও উপভোগ করবার সম্ভাবনা বাড়বে।
  • মাইকি কার্ড কিনে সহজেই মেলবোর্নের পাব্লিক ট্রান্সপোর্ট যেমন বাস ও ট্রেনে চড়ে পকেটের সাশ্রয় করে ঘোরাঘুরি করা সম্ভব। এই কার্ড এর মূল্য ৬ ডলার এবং যেকোন রিটেইল শপ বা ট্রেন স্টেশনে এই কার্ড কিনতে পাওয়া যায়।
  • মেলবোর্ন শহর ঘুরবার সবচেয়ে ভাল উপায় হলো হেঁটে ঘুরে বেরানো। যদি কোন এক্সপার্ট গাইডের সাথে আপনি ঘুরতে চান শহরের অনেক জায়গাতেই দেখবেন ফ্লুরোগ্রিন কালারের টিশার্ট পরা মানুষ দাঁড়িয়ে আছে যাদের গায়ে লেখা ‘I am free walking tour guide’,তারা আপনাকে বিনাপয়সায় শহর হেঁটে ঘুরে দেখাবে।
  • সমস্ত খাবার দোকান ও অন্যান্য দোকান বেশী রাত করে খোলা থাকেনা তাই ঘুরতে গেলে এদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
  • অস্ট্রেলিয়ায় খাবার আনার ব্যাপারে প্রচন্ড কড়াকড়ি সুতরাং যেকোনো খাবার বিমানে ভ্রমণের সময় সাথে থাকলে তা এয়ারপোর্টে ডিক্লেয়ার করা আবশ্যক। এক্ষেত্রে ডিক্লেয়ার না করলে ২০০ থেকে ১০০০ ডলার জরিমানা হতে পারে।










Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




More News Of This Category







© All rights reserved © 2022 VromonTV
Developed By VromonTV