অসম্ভব সুন্দর এই নদীটিকে কেউ চিনতে পরেছেন? ঢাকার খুব কাছেই এমন একটি যায়গা সম্পর্কে জানা নেই আমাদের অনেকেরই। হাজার টাকা খরচ করেও, যে সুখ হালের ক্রেজ প্রজেক্ট হিলশা তে পাবেন না। এখানে আসলে ফ্রিতেই পেয়ে যাবেন সেই ভালো লাগা।
মেঘে ঢাকা আকাশে হঠাৎ ভবঘুড়ে মনের একটু খানে চাওয়া ইস যদি নদীর পাড়ে বসে প্রকৃতির মাঝে কিছুক্ষনের জন্য হারিয়ে যেতে পারতাম। এ কথা ভাবতে ভাবতে বের হয়ে গেলাম নদীর কোজে। ঢাকার কেরানীগঙ্জে কলাতিয়া বাজার পার হয়ে, কিছুদুর সামনে এগালেই, ধলেশ্বরী নদীর তিন মোহনার পাড়ে, পেয়ে গেলাম তেমনই এক অসাধারন মন জুড়োনো যায়গা। নদীর পাড়ে সাড়ি সাড়ি নৌকা বাধা আছে। ওপারেই বিশাল বৃস্তিীর্ন চাষাবাদের জমি। হরেক রকম সবজি চাষ হয় ওপারের ওেই চড়ে। ধুন্দুল চিঙ্গিা বরবটি আরও কত কি। ধলেশ্বরী নদীর এমন সৌন্দয্য যে কাউকে মুগ।ধ করতে বাধ্য। নদী তীরে বাধ হিসেবে রয়েছে রয়েছে ইটের রাস্তা। বিকেল হলেই আশপাশের এলাকা থেকে মানুষ বেড়াতে আসে এই স্থানে। বিকেল বেলা এখানে সিঙ্গারা, বেলপুরি বা গরম গরম আলুপুরি খেতে পারেন। নদীর পাড় থেকে কিচুক্ষন পরপরই চোখে পড়বে ছোট ছোট নৌকা, ট্রলার। ধলেশরী ঐ পাড়টিতে রয়েছে কেরনীগঞ্জ এর সবচেয়ে বিখ্যাত হাট হযরতপুর গরূন হাট। আগামী পবের্ আমরা আপনাদের নিয়ে যাবো সেই হাট ও তার আশে পাশের এলকা দেখাতে।
ঢাকা থেকে যে কোন বাসে এসে করাতিয়া বাজার পাড় হয়ে নামতে হবে ঢালিকান্দি তিন রাস্তার মোর সেকান থেকে ১০ টাকা রিকশা ভাড়া দিয়ে চলে আসতে পারবেন ধলেশ্বরী নদীর পাড়ে।